বঙ্গবাজারে ভয়াবহ আগুনে ৫০০০ দোকান পুরে ছাড়খার

বঙ্গবাজারে ভয়াবহ আগুনে ৫০০০ দোকান পুরে ছাড়খার। বাংলাদেশের পুরান ঢাকার ঐতিহাসিক বঙ্গবাজার জেলায় মঙ্গলবার রাতে একটি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় অন্তত ৫ জন নিহত এবং আরো ডজন খানেক আহত হয়েছে। রাত সাড়ে তিনটার দিকে চকবাজারের রাস্তার সারি সারি দোকানে আগুন লাগে এবং শতাব্দী প্রাচীন পাড়ার সরু গলি দিয়ে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। বঙ্গবাজারে ভয়াভহ আগুনে ৫০০০ দোকান পুরে ছাড়খার । বঙ্গবাজারে ভয়াবহ আগুনে ৫০০০ দোকান পুরে ছাড়খার

ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আসার সময়, আগুনে ৫০০০ টিরও বেশি দোকান এবং স্টোরেজ সুবিধাগুলি গ্রাস করেছিল, যার মধ্যে বেশ কয়েকটি অত্যন্ত দাহ্য রাসায়নিক এবং অন্যান্য সামগ্রী রয়েছে। আগুন দ্রুত বিল্ডিংগুলির জঞ্জালের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে, যার মধ্যে অনেকগুলি কাঠ এবং অন্যান্য দাহ্য পদার্থ দিয়ে তৈরি করা হয়েছিল। বঙ্গবাজারে ভয়াবহ আগুনে ৫০০০ দোকান পুরে ছাড়খার ।

আহতদের মধ্যে অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। গত দুই বছরে পুরান ঢাকায় এটি দ্বিতীয় বড় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা। ২০১৬ সালের মার্চ মাসে, বুড়িগঙ্গা শহরের প্রাচীন জেলাগুলিতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে, এতে 100 জনেরও বেশি মানুষ মারা যায়।

ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে অনেকেই জ্বলন্ত ভবনের ভেতরে আটকা পড়েছেন বা ধোঁয়ায় কাবু হয়ে পড়েছেন।

বঙ্গবাজারে ভয়াবহ আগুনে ৫০০০ দোকান পুরে ছাড়খার

এইমাত্র পাওয়া গেল আগুনের সূত্রপাতের মূল ঘটন

একটি বিল্ডিং থেকে আগুনের সূত্রপাত হয় যেখানে একটি রেস্তোরাঁ, একটি প্লাস্টিক কারখানা এবং বেশ কয়েকটি দোকান সহ বেশ কয়েকটি ব্যবসা ছিল। কী কারণে আগুন লেগেছে তা এখনও জানা যায়নি, তবে রেস্তোরাঁ থেকে আগুনের সূত্রপাত বলে ধারণা করা হচ্ছে। বাজারটি একটি ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় অবস্থিত এবং সরু রাস্তা এবং গলিপথের একটি গোলকধাঁধা নিয়ে গঠিত। এতে দমকল কর্মীদের ঘটনাস্থলে পৌঁছানো এবং আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা কঠিন হয়ে পড়ে। বঙ্গবাজারে ভয়াবহ আগুনে ৫০০০ দোকান পুরে ছাড়খার। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশা করা হচ্ছে কারণ নিহতদের মধ্যে অনেকেই মারাত্মকভাবে দগ্ধ হয়েছেন এবং অনেকে এখনও নিখোঁজ রয়েছেন। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে বাংলাদেশে এটি দ্বিতীয় বড় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা। নভেম্বরে রাজধানী ঢাকার একটি কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে শতাধিক মানুষ নিহত হন। আগুনের কারণ এখনও তদন্তাধীন, তবে এটি বাংলাদেশে আরও ভাল অগ্নি নিরাপত্তা ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে। দ্রুত জনসংখ্যা বৃদ্ধি এবং দ্রুত নগরায়নের কারণে দেশটি আরও ঘন ঘন এবং আরও বিধ্বংসী দাবানলের ঝুঁকিতে রয়েছে।